সূত্র আরও জানায়, এরপর বিভাগীয় মামলায় সাক্ষী দিতে এসে রোববার (১৭ নভেম্বর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা ভবন থেকে কাউকে না বলে জব্দকৃত একটি মোটরসাইকেল নিয়ে যান।
এ সময় থানা ফটকের পাহারায় থাকা কনস্টেবল সালাউদ্দিন তাকে বাধা দেন। কিন্তু জামিরুল সেই বাধা না মেনে মোটরসাইকেল নিয়ে চলে যান। পরে রাতে তাকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে আসে সদর মডেল থানা পুলিশ।
জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রেজাউল কবির জানান, এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
এর আগে সদর মডেল থানায় কর্মরত অবস্থায় গত ৩ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের খাকচাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দফতরি মো. উবায়দুল্লাকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টাসহ তাকে মারধর করেন এসআই জামিরুল ইসলাম।
পরে আড়াই হাজার টাকা দিয়ে ছাড়া পান বলে অভিযোগ করেন উবায়দুল্লা। এ ঘটনায় গত ৫ আগস্ট জামিরুলকে প্রত্যাহার করা হয়।